বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী মহিমা চৌধুরী। তিনি মূলত ৯০ দশকের অভিনেত্রী। ৯০ দশকে বলিউডের সুন্দরী অভিনেত্রী দের তালিকার প্রথম সারিতে ছিলেন মহিমা চৌধুরী। সকল দর্শকই তার রূপের জাদুতে মুগ্ধ হয়েছিলেন। বলিউডে তাঁর প্রথম ছবি ‘পরদেশ’। এই ছবিতে শাহরুখ খানের বিপরীতে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ১৯৯৭সালে এই ছবির হাত ধরেই বলিউড জগতে পা রাখেন অভিনেত্রী। বক্সঅফিসে এই ছবি দারুণ হিট হয়।
তারপর একে একে দর্শকদের উপহার দিতে থাকেন বিভিন্ন স্বাদের ছবি। তাঁর সফল দুটি সিনেমা হল ‘পরদেশ’ এবং ‘ধারকান’। এই দুটি ছবির জনপ্রিয়তাই বলিউডে মহিমা চৌধুরীর কেরিয়ার গড়ে দিয়েছিল বললেই চলে। আজ ২৪ বছর পরেও এই ছবিগুলির জনপ্রিয়তা কিছু মাত্র কমেনি। বলিউডের যথেষ্ট সফল অভিনেত্রী তিনি।
ববি মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। কিন্তু ৭ বছর বাদে সেই বিবাহ বন্ধন বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর ছোট্ট মেয়ে আরিয়ানকে একাই বড় করেছেন।মেয়েকে সঠিকভাবে মানুষ করতে বহু বছর নিজেকে এবং আরিয়ানাকে ইন্ডাস্ট্রি থেকে এবং ক্যামেরার লাইম লাইট থেকে দূরে রেখেছেন মহিমা।
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে এসেছে মহিমা চৌধুরীর মেয়ের নাম। নাম আরিয়ানা চৌধুরী। মহিমা চৌধুরীর তুলনায় তাঁর মেয়ে আরিয়ানা চৌধুরীকে আরও সুন্দর দেখতে। ঠিক যেন একটা জ্যান্ত পুতুল। নিজের রূপের জাদুতে মুগ্ধ করেছে নেট নাগরিকদের। আরিয়ানা সোশ্যাল মিডিয়াতে দারুণ অ্যাক্টিভ । ইনস্টাগ্রামে তার ফলোয়ারও রয়েছে অনেক।
ইনস্টাগ্রামে নিজের বিভিন্ন ছবি পোস্ট করে আরিয়ানা। মায়ের থেকে অনেক সুন্দরী, এমনকি আধুনিকতার দিক দিয়েও মায়ের চেয়ে অনেকাংশে এগিয়ে সে। মায়ের মত হয়তো আরিয়ানাও ভবিষ্যতে বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখতে চলেছে বলে মনে করেন অনেকেই। সুন্দরী তরুণী আরিয়ানাকে দেখলেই বুঝতে পারবেন বলিউডের নামজাদা সুন্দরী সব অভিনেত্রীদের তুলনায় কোনো অংশেই কম সুন্দরী নয় সে।
