সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

দিল্লিতে ED-র ধ’ম’ক খেয়ে ল্যাজে-গোবরে কেষ্ট, জেরার প্রথম দিনে কেঁ’দেই ফেললেন অনুব্রত

বাংলার শাসক দলের অনেক নেতা মন্ত্রীরা বিভিন্ন দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত হয়ে বর্তমানে রয়েছেন শ্রীঘরে। শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পর মাসখানেক আগে তৃণমূলের (TMC) আরও এক হেভিওয়েট নেতা ধরা পড়েন কেন্দ্রীয় এজেন্সির(CBI) জালে।গরুপাচার (Cow Smuggling Case) মামলায় সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) । তারপর থেকেই তিনি রয়েছেন শ্রীঘরে।

গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর,বর্তমানে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-র হেফাজতে রয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত তাঁকে ইডির হেফাজতে রাখতে নির্দেশ দেয় দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের বিচারক রাকেশ কুমার।

গরু পাচার কাণ্ডের মূল পাণ্ডা কে? কোথায় যেত গরু পাচারের কোটি কোটি টাকা? এ সব প্রশ্নের উত্তর পেতে বুধবার সকাল থেকে ইডির সদস্যরা দিল্লির প্রবর্তন ভবনে দফায় দফায় জেরা চালাচ্ছে অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)।

আরো খবর: এক তারকার জন্যই বি’য়ে ভে’ঙে’ছে! এখন কোথায় কিভাবে দিন কা’ট’ছে সোহেল খানের স্ত্রীর?

ইডি-র এই দলে রয়েছেন কেন্দ্রীয় এই সংস্থার স্পেশাল ডিরেক্টর বিবেক আর ওয়াদেকার, স্পেশাল ডিরেক্টর রাহুল নবীন, সনিয়া নারাং, স্পেশাল ডিরেক্টর মনিকা শর্মা, সুনীল কুমার যাদব, যোগেশ শর্মা ও সোহান কুমার শর্মার মতো তাবড় তাবড় অফিসাররা।

সূত্রে খবর অফিসারদের জেরার মুখে নাকি কেঁদে ফেলেছেন কেষ্ট। বীরভূমের এই তৃণমূল সভাপতির দাপটের কথা বাংলার সবারই জানা। সেই নেতা প্রথম দিনের জেরাতেই একেবারে ভেঙে পড়েন।