এক বিধায়কের ওপরে আরেক বিধায়ক, এমনটাই চিন্তা ভাবনা চলছে নবান্নে। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট আর তার জন্যই একেবারে উঠে পরে লেগেছে প্রস্তুতিতে। ইতিমধ্যেই আটঘাট বেধে মাঠে নামতে চলেছে শাসক দল। বিরোধীরাও নেই পিছিয়ে। সবার পাখির চোখ ২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচন, প্রত্যেক রাজনৈতিক নিজের নিজের দলকে আরও বেশী এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
রাম থেকে বাম ও সাথে শাসক দল সবাই সব ধরনের বিশ্লেষন নিয়ে ব্যস্ত। ইতিমধ্যেই একাধিক কর্মসূচী নিয়ে হাজির হয়েছে শাসক দল। এবার থেকে এক বিধায়কের কাজ খতিয়ে দেখবে আরেক বিধায়ক, অর্থাৎ কাজ করার নিয়মটা হবে যিনি যে জায়গার বিধায়ক যে তার এলাকার কাজের পাশে পাশে অন্য বিধানসভাতে গিয়েও কাজের তদারকি করবে।
আর তার কাজ দেখতে আসবে আরেক বিধায়ক। ঠিক কেওই ভাবে গ্রাম প্রধানের কাজের বিবেচনা করবে আরেক গ্রাম প্রধান। সমস্ত কিছু বিশ্লেষণ হয়ে যাওয়ার পরেই রিপোর্ট যাবে উপর মহলে। এখনও পর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোটের দিঙ্কখণ ঘোষণা হয় নি, তাই তার আগের থেকেই কাজে তোরজোড় শুরু করেছে।
আরো খবর: দী’র্ঘ আট মাস বেতন পা পেয়ে পাকিস্তান ছা’ড়’লে’ন বিদেশি কোচ!
সূত্রের মাধ্যমে জানা যাচ্ছে এই কর্মসূচির পাইলট প্রোজেক্ট হিসেবে দক্ষিণ ২৪ পরগণা র একটি বিস্তীর্ণ এলাকায় সমীক্ষা করা হবে। আর এই ধরনের কর্মসূচীর জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারী মাসের ১০ দিন করে।
গ্রামের বা পাড়ার বা সমাজের ৫ জন বিশিষ্ট ব্যাক্তির মুখ থেকে সমস্ত কিছু শোনা হবে, পাশাপাশি নেওয়া হবে জনপ্রতিনিধিদের রিপোর্টও। আর এই সমস্ত কিছু রিপোর্টের ওপরে বিবেচনা করেই নেওয়া হবে আগামী পদক্ষেপ।