যুব সমাজের মধ্যে একের পর এক আত্মহত্যার ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। দু’দিন আগেই দমদম নাগেরবাজার এলাকার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় উঠতি মডেল ও অভিনেত্রী বিদিশা দে মজুমদারের ঝুলন্ত দেহ।
এর রেশ কাটতে না কাটতেই বিদিশার বান্ধবী মঞ্জুষা নিয়োগীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় পাটুলির বাড়ি থেকে। বিদিশা দে মজুমদারের বন্ধু ছিলেন তিনি। পরিবারের দাবি, বিদিশার মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই অবসাদে ছিলেন তিনি।
ঘটনায় ভেঙে পড়েছে তাঁর পরিবার। বৃহস্পতিবারও মঞ্জুষা ফটোশ্যুট করেছেন। ওইদিন মঞ্জুষার স্বামী তাঁকে নিতে এসেছিলেন। কিন্তু, যেতে নারাজ ছিলেন অভিনেত্রী।
আরো পড়ুন: CBI-র নজরে পার্থর স্ত্রীর না’মে স্কুল, কো’থা থেকে এলো এত টা’কা?
মঞ্জুষার মা এরপর ঘটনায় হস্তক্ষেপ করেন। তিনি জামাইকে জানান, কিছুদিন মঞ্জুষাকে বাপের বাড়িতে থাকতে দিতে। এরপরেই চরম পদক্ষেপ নেন মঞ্জুষা।
মৃতার মায়ের দাবি,পল্লবী দের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল অভিনেত্রীর। তাঁর মৃত্যুর প্রভাব পড়েছিল মেয়ের উপর, এমনটাই দাবি করছেন তিনি।
মঞ্জুষার মৃত্যুও কি অবসাদের কারণে নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোনও রহস্য তার তদন্ত করছে পাটুলি থানার পুলিশ। দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।