মানুষের ওপর ভবিষ্যতে যে কোন মুহূর্তে আক্রমণ চালাতে পারে এলিয়েনরা। আমেরিকাসহ একাধিক দেশের বিজ্ঞানীরা এমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তবে আমাদের বিজ্ঞানীরাও এ প্রসঙ্গে কখনোই চুপ করে বসে থাকেননি।
ভিনগ্রহের প্রাণী সম্পর্কে কৌতূহলবশত একাধিক রিসার্চ করে চলেছেন তাঁরা। চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহের বুকে মহাকাশযান পাঠানো হোক কিংবা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সেই সকল গ্রহ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে সর্বদাই নিত্যনতুন সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন বিজ্ঞানীরা।
নাসা সংস্থা এ ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা নিয়ে চলেছে। অতীতেও বেশ কয়েকজন গবেষক দাবি করেছিলেন যে, মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকলেও থাকতে পারে।
আরো পড়ুন: মাছের ম’তো লেজ ও হনুমানের ম’তো মাথা! “জলপরী” মমি নিয়ে হৈচৈ
যদিও সেই সম্পর্কে 100% প্রমাণ কখনই তারা দিতে পারেনি। তবে সম্প্রতি ইউএফওর গবেষক স্কট সি ওয়ারিংয়ের গবেষণায় এমন কিছু তথ্য সামনে উঠে এসেছে, যা গোটা বিশ্বে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।
ইউএফওর এই গবেষক বহুদিন ধরে ভিনগ্রহের প্রাণী নিয়ে পড়াশোনা করে চলেছেন আর এবার তাঁর হাতে এমন কিছু তথ্য এসেছে, যা সত্যি চমকপ্রদ। সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহের বুকে তিনি রহস্যজনক এক বস্তুর আবিষ্কার করেন, যেগুলিকে দেখতে অনেকটা মিশরের পিরামিডের মতো বলে দাবি ঐ ব্যক্তির।