সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

কো’লে’স্টে’র’ল বি’ক’ল করে দিতে পারে শরীরে’র বি’ভি’ন্ন অঙ্গ! জানুন কী’ভা’বে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন

কো'লে'স্টে'র'ল বি'ক'ল করে দিতে পারে শরীরে'র বি'ভি'ন্ন অঙ্গ! জানুন কী'ভা'বে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন

বেশি মাত্রায় তেল-মশলাযুক্ত খাবার খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকখানি বেড়ে যায়। ফলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, ধমনি সংক্রান্ত নানা রকমের রোগের বেশি মাত্রায় ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। এর ফলে শরীরের যেমন ক্ষতি হয় তেমনই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গও বিকল হয়ে যেতে পারে। তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই কোলেস্টেরল বেড়েছে না ঠিক আছে তা জানা যায়। এছাড়াও যাদের উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের মধ্যে বেশ কিছু উপসর্গ দেখা যায়।

জন্ডিস হলে যেমন চোখের নীচে হলদে ভাব দেখায় ঠিক তেমনই কোলেস্টেরল বেশি মাত্রায় থাকলেও চোখের নীচে হলদেটে ভাব দেখায়। এতে দেখতে হয়তো কোনো সমস্যা হয়না কিন্তু একটানা বেশিদিন এরকম থাকলে অবশ্যই ডাক্তার দেখানো উচিত। কোলেস্টেরলের আরও একটি লক্ষণ হল চোখের কর্ণিয়ার পাশে ধুসর দাগ। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেকসময় রক্তনালী আটকে যায়। তখন মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলে বাধা পড়ে। এতে ঘাড় ও মাথার পিছনে ভীষণ ব্যথা হয়। শুধু মাথাতেই নয়, ঘাড়েও অস্বস্তিকর ব্যথা হয়।

হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া শুধুমাত্র ব্যায়াম, শারীরিক পরিশ্রম অথবা টেনশনের কারণেই হয় না। কখনও কখনও অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন হতে পারে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে। যার থেকেই স্ট্রোক হওয়ারও ঝুঁকি থাকে। অতিরিক্ত ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে যে কোনো সময়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। নিয়মিত ফল, টাটকা শাক-সব্জি অবশ্যই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারলে খুব ভালো হয়। তাহলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। যারা অত্যাধিক পরিমাণে অ্যালকোহল পান, ধূমপান করেন তাদের অ্যালকোহলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভীষণরকম সম্ভাবনা থাকে।