সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

মহিলাদের কাছে টা’না’র চে’ষ্টা! লক্ষ্মীর ভান্ডার প্র’ক’ল্পে ৬০ বছর পার হলেই হাজার টা’কা

আজ ১৫ই ফেব্রুয়ারি,বুধবার।রাজ্য বিধানসভায় ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করেন পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya) । এদিন বিভিন্ন খাতে সরকারের আয় ও ব্যয়ের হিসাব,বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পগুলিতে উপকৃত মানুষের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেন যে, “দুয়ারে সরকার প্রকল্প- এর মাধ্যমে প্রায় ৩ লাখ ৭১ হাজার বাড়িতে সরকারি প্রকল্প পৌঁছে গিয়েছে। উপকৃত মানুষের সংখ্যা নয় লাখেরও বেশি।”তার মতে বাংলায় আগামী অর্থবর্ষে আর্থিক বৃদ্ধি ৮.৪১ শতাংশ হতে পারে। অন্যদিকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ঋণপ্রদানে দেশে শীর্ষস্থানে রয়েছে বাংলা।

পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে রাজ্যের এই বাজেটে বড় চমক। লক্ষ্ণীর ভাণ্ডারের প্রাপকরা সরাসরি চলে আসতে চলেছেন বার্ধক্যভাতার আওতায়।

আরো খবর: জীবনের প্রথম ভ্যালেন্টাইন ডে-তে স্ত্রী গৌরীকে কি গি’ফ’ট করেছিলেন? ভেবে জ’বা’ব দিলেন শাহরুখ

রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য আরও বলেন, “যুব সমাজের জন্য ভবিষ্যতে ক্রেডিট কার্ড চালু করা হবে। প্রধানত ১৮ থেকে ৪০ বছরের যুবক যুবতীর জন্য এই পরিকল্পনার কথা ভাবা হচ্ছে। সর্বাধিক পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যাবে এই কার্ডের মাধ্যমে।”

বাজেটে যেসব প্রধান বিষয় উঠে এসেছে –

ডি এ আরও ৩ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে।

বিধায়ক এলাকাতে উন্নয়নের জন্য ৬০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৭০ লাখ করা হয়েছে তহবিল।

স্টাম্প ডিউটিতে ছাড়ের কারণে উপকৃত হয়েছেন বহু ফ্ল্যাটমালিক।

বাংলায় কুটির শিল্পের উন্নয়নে ও মহিলাদের এগিয়ে আনতে স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে প্রায় ১৩ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।

ডেউচচা পাঁচামিতে বহু যুবক-যুবতী চাকরি পাবে। বানতলায় লেদার হাবে তিন লাখকর্মসংস্থান হতে পারে।

সূত্রে খবর প্রায় ১.৮৮ কোটি মহিলাকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আওতায় আনা হয়েছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের প্রাপকরা ৬০ বছর পার করার পর বার্ধক্যভাতার আওতায় চলে আসবেন এবং মাসিক ১০০০ টাকা করে পেতে থাকবেন।

মৎস্যজীবীদের মৃত্যু জনিত ক্ষতিপূরণ: এই প্রকল্পের আওতায় মৎস্যজীবীদের অকাল মৃত্যু হলে ( বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে) পরিবারের হাতে এককালীন ২ লাখ টাকা সাহায্য দেওয়া হবে।