সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

এই সা’প এক চুটকিতে আপনার ভা’গ্য বদলে দিতে পারে! এই সা’পে’র বি’শে’ষ’ত্ব কি?

সম্প্রতি ‘রেড স্যান্ড বোয়া’ (Red Sand Boa) প্রজাতির সাপ ধরা পড়েছে উত্তরবঙ্গে।ঘটনায় শোরগোল পরে গেছে চারিদিকে।গত মঙ্গলবার শিলিগুড়ির সালুগাড়া এলাকা থেকে বিলুপ্তপ্রায় এই সাপটিকে উদ্ধার করেন বন দপ্তরের কর্মীরা। বন দপ্তরের জালে ধরা পরে চার পাচারকারীও। বিশেষজ্ঞদের মতে কালোবাজারে সাপটির মুল্য কোটি টাকারও বেশি। কালোবাজারে কেন সাপটির এত চাহিদা?দামই বা কেনো এতো বেশি?

বিশেষজ্ঞদের মতে সাপটির উৎপত্তি স্থল ইরান থেকে শুরু করে পাকিস্তানের মরুভূমি অঞ্চল হয়ে পশ্চিম ভারতের মরুভূমি অঞ্চল পর্যন্ত । স্বস্তির খবর এই যে সাপটি বিষধর নয়।এর কামড়ে মানুষের মৃত্যু হয় না। মানুষকেও আক্রমণও করে না এই সাপ। পোকামাকড়, ব্যাঙ এদের খাবার ।

সাধারণত শুকনো বালি মাটিতে এই সাপ বেশি পাওয়া যায়। বেশ কিছু সূত্রের খবর অনুযায়ী, সাপটিকে সাধারণত তান্ত্রিকরা তন্ত্রসাধনায় ব্যবহার করেন। আবার অনেকে মনে করেন এই সাপ থেকে নাকি মহামূল্য ওষুধ তৈরি হয়, যা যৌন বলবর্ধক হিসাবে কাজ করে।

আরো খবর: হাজারটা মোদি-শাহ আসলেও কংগ্রেসের নেতৃত্বধীন সরকার হবে ২৪-এ, চ্যা’লে’ঞ্জ ছুঁ’ড়’লে’ন খাড়গে

এইসব কারণেই হয়তো এত বিশাল দাম সাপটির।আবার অনেকের মতে সাপটির এত দাম হওয়ার কথাটি নিছকই একটি গুজব মাত্র। বেশ কিছু কুসংস্কারও প্রচলিত রয়েছে এই সাপ নিয়ে।

যেমন -বয়সের ছাপ পড়বে না এমন গুণ রয়েছে এই সাপের,এই সাপের মধ্যে ‘সৌভাগ্য বৃদ্ধি’র ক্ষমতা আছে ইত্যাদি। সাপটির প্রজাতিকে রক্ষা করতে ১৯৭২ সালে ভারত সরকার এই সাপকে ‘সংরক্ষিত প্রাণী’ রূপে ঘোষণা করেছিল।