পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে চিকিৎসা ক্ষেত্রে সরকারের সাহায্য প্রদান করা হয়। সাধারণ মানুষের কথা ভেবেই এই উদ্যোগ নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। রাজ্যের যে কোনো হাসপাতাল কিংবা নার্সিংহোমে প্রযোজ্য স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ।
সাধারণ মানুষের যে কোনো জটিল রোগ হোক না কেন এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড সব ক্ষেত্রেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে। ক্যান্সার থেকে শুরু করে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সবক্ষেত্রেই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড কাজে লাগবে। তবে রোগের কি শেষ আছে? শরীর থাকলে রোগ অবশ্যই দেখা দিতে পারে। তাই কমবেশি সব রোগের ক্ষেত্রে এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড প্রযোজ্য।
কার্ডিয়ো থোরাসিক সার্জারি
কার্ডিয়োলজি
কার্ডিয়ো ভাসকুলার সার্জারি
ক্লিনিক্যাল হেমাটোলজি
জি এল সার্জারি
গাইনোকলজিক্যাল অঙ্কোলজি
হেমাটোলজি অ্যান্ড অঙ্কোলজি
ইন্টারভেনশনাল অ্যান্ড ভাসকুলার রেডিয়োলজি
মেডিক্যাল জেনেটিকস
মেডিক্যাল অঙ্কোলজি
নিয়োনেটোলজি
নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজি
নিউরো মেডিসিন
নিউরো সার্জারি
নিউরো মেডিসিন
আরো পড়ুন: ঐন্দ্রিলা না থাকলে আমিই হ’তা’ম অঙ্কুশের জীবন স’ঙ্গি’নী, কেন বললেন বিক্রম একথা?
অবস্টেট্রিকস অ্যান্ড গাইনোকলজিক্যাল মেটারনিটি
অঙ্কো সার্জারি
অঙ্কোলজি
অঙ্কোপ্যাথোলজি
রোগের তালিকা এখানেই শেষ হচ্ছে না এর সাথে রয়েছে আরও বিভিন্ন সার্জিক্যাল রোগ। সমস্ত রোগ স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মাধ্যমে চিকিৎসাযোগ্য। এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মেয়াদ ১বছর করে।এই কার্ডের মাধ্যমে সরকারি ৫ লক্ষ টাকা সাহায্য পাওয়া যাবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে। প্রত্যেক পরিবার পিছু ৫ লক্ষ টাকা সাহায্য করা হবে সরকারের মাধ্যমে।
এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ব্যবহার করার জন্য হাসপাতালের তালিকা সহ কাগজটি হাতের কাছে রাখলে খুব সুবিধা হবে সাধারণ মানুষের। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড টি যারা এখনো হাতে পায়নি তারা ব্লক কিংবা পৌরসভার মাধ্যমেই হাতে পেতে পারে। চিকিৎসা করানোর সময় হাসপাতাল গিয়ে নির্দিষ্ট হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে হবে। সমস্ত কিছু হওয়ার পরেই কার্ড থেকে বিমা সংস্থা নির্ধারিত মূল্য দিয়ে দেবে সরকারি হাসপাতাল কে।