মানুষ যে বর্তমানে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর শিকার সেটা কিন্তু গরম চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই কেবলমাত্র শুধু পশ্চিম বঙ্গের মধ্যেই নয়, সারা দেশ প্রায় একই অবস্হা। কোথাও তাপপ্রবাহ তো কোথায় তার চেয়েও অধিক।
গরমের কারণে মানুষ একেবারে দিশেহারা। কোনোভাবেই যেন বাঁচার উপায় নেই। গরমের এই করাল গ্রাসে মানুষের জীবন ছন্নছাড়া। ঘর থেকে বেরোনো মানুষের মুশকিল।
চিকিৎসকেরা যে কারণে বাড়ির বাইরে না বেড়োনোর পরমার্শ দিচ্ছে, কারণ বেরোলেই মরণ। এমনই একটি ঘটনার শিকার হয়েছে হাওড়ার এক টোকোচালক। তার মৃত্যু নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
আরো পড়ুন: খাবার চে’য়ে চিৎকার-চেঁচামেচি, শিশুদের আ’র্ত’না’দ! ল’ক’ডা’উ’নে নাজেহাল সাংহাই
ইতিমধ্যেই ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে, রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ জানা যাচ্ছে না। বাসু মণ্ডল নামে এক টোটোচালক বয়স তারআনুমানিক ৫৫ বছর। সোমবার দুপুরে হাওড়ার ব্যাঁটরা থানার সানপুর মোড় এলাকায় ছিলেন তিনি।
কিন্তু সেখানে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পরেন তিনি। তারপরে তড়িঘড়ি করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। কিন্তু সেখানেই তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে, গরমের কারণেই বয়স্ক লোকটির মৃত্যু হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর এখনো পর্যন্ত কোনো ভালো খবর শোনাতে পারেনি দক্ষিণবঙ্গের মানুষদের জন্য। কারণ আগামী দিনে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
তার সাথে প্রচন্ড তাপপ্রবাহের আশঙ্কা, উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি হলেও দক্ষিণবঙ্গে তার কোনো চিহ্ন মাত্র নেই।তাই তাপপ্রবাহের কথা শুনে আরও বেশী চিন্তার মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের মানুষ।