বর্ষা এসে গেলেও কার্যত রাজ্যে তাপমাত্রা কিছুতেই কমছে না। দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার দেখা নেই সেভাবে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের জেলায় জেলায় তীব্র গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষের জীবন।
জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়েও এত ভয়াবহ গরম শেষ কবে অনুভব করা গিয়েছে সেই নিয়ে এখন উত্তরবঙ্গ তোলপাড়। বর্তমান পরিস্থিতিতে জলপাইগুড়িতে প্রচন্ড গরমে একজন শিক্ষিকা অসুস্থ হয়ে পড়েন।
কোচবিহার আলিপুরদুয়ার এবং দুই দিনাজপুরে প্রচন্ড গরম পড়েছে। কার্শিয়াংয়েও এখনো ফ্যান চলছে। গরমে ছাত্রছাত্রীদের সুস্থ রাখার জন্য কোচবিহারের কাটমারিতে গাছের তলায় স্কুল হচ্ছে।
আরো পড়ুন: লোশন-ক্রিম থেকে একটু দূরে থাকুন, মাঙ্কিপক্স নিয়ে নি’র্দে’শি’কা জা’রি কেন্দ্রের
সকালের দিকে স্কুল করার জন্য শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শংকর ঘোষ রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছেন। এদিন কোচবিহারে তাপমাত্রা ছিল ৩৭ পয়েন্ট ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জলপাইগুড়িতে ৩৪ ডিগ্রি এবং উত্তর দিনাজপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পারদ ছুঁয়েছিল।
স্থানীয় বাসিন্দারা প্রচন্ড গরমে নাজেহাল হয়ে পড়েছেন। ছাত্র-ছাত্রীরাও স্কুলে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে স্কুলে গরমে ছুটি ফুরিয়েছে এবং কয়েকটি স্কুলে সামনেই পরীক্ষা। সেক্ষেত্রে স্কুলের সময় এগিয়ে আনার আবেদন করা হয়েছে।