সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

কালসর্প দো’ষে কি ছিন্নভিন্ন জীবন? শিবরাত্রিতে এভাবে মি’ল’বে প্রতিকার

জ্যোতিষ শাস্ত্রে অন্যতম একটি দোষ হল কালসর্প। চন্দ্রমঙ্গল বুথ শুক্র শনি সকলেই যখন রাহু এবং কেতুর ছায়ায় ঢাকা পড়ে তখন এই কালসর্প দোষ তৈরি হয়।। কুন্ডলীতে কালসর্প দোষ থাকলে তা অত্যন্ত খারাপ বলেই বিবেচিত হয়। কালসর্প দোষের সঙ্গে সাপের যোগসূত্র রয়েছে। মনে করা হয় গত জন্মে সাপ হত্যা করলে পরজন্মে কালসর্প দোষ তৈরি হয়।

দেবাদিদেব মহাদেবের গলায় জড়িয়ে থাকে সাপ তাই মনে করা হয় শিবরাত্রির দিন এই কালসর্প দোষ কাটানো যায়। এমনকি প্রতিদিন ভগবান শিবের পূজা করলেও কুন্ডলীতে থাকা এই কালসর্প দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনি যদি কালসর্প দোষে দুষ্ট থাকেন তবে কিভাবে মুক্তি পাবেন।

শিবরাত্রির দিন কোন জ্যোতির্লিঙ্গে পুজো করুন। এছাড়া বাড়িতে অথবা মন্দিরে রুপোর শিবলিঙ্গ স্থাপন করুন। সূর্য ওঠার সময় এবং সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় কিছু খাবে না। স্নান করবার সময় পূর্ব দিকে মুখ করে রাখুন। প্রতিদিন অবশ্যই গঙ্গার জল এবং বেলপাতা দিয়ে শিবকে পূজা করুন।

আরো খবর: LIC-র পলিসির স’ঙ্গে PAN কা’র্ড লি’ঙ্ক না করলে পড়বেন স’ম’স্যা’য়! শে’ষ তারিখ জানালো LIC

লাল চন্দন সুপারি প্রবাল কলার সঙ্গে মুড়িয়ে পুজোর ঘরে রাখুন। সন্ধ্যায় শিবের সামনে ঘি এর প্রদীপ জ্বালান এবং ঘরে অবশ্যই একটি ময়ূরের পালক রেখে দিন। সকাল সন্ধ্যা হনুমান চালিশা পাঠ করলেও এই কালসর্প দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

এছাড়া কোন ধর্মীয় স্থানে গিয়ে দরিদ্রকে কিছু দান করলেও এই দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বাড়িতে কিংবা মোবাইলে শেষ নাগের উপর শুয়ে থাকা বিষ্ণুর ছবি রাখুন। কিন্তু কিভাবে বুঝবেন আপনার কালসর্প দোষ রয়েছে।

জীবনে কোন ভালো কাজ করলে তার ফল পাবেন না। আবার অনেক সময় মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক মোটেও ভালো থাকবে না। এছাড়া কালসর্প দোষ থাকলে উজ্জ্বল রঙের জামা কাপড় পরা ধূমপান করা উচিত নয়। নবগ্রহ স্তোত্র পাঠ করলেও এই কালসর্প দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।