Home অফবিট বুড়ো বয়সে ফে’র বি’য়ে, দাদুর বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্হিত থাকতে পেরে আ’প্লু’ত নাতি-নাতনীরা

সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

বুড়ো বয়সে ফে’র বি’য়ে, দাদুর বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্হিত থাকতে পেরে আ’প্লু’ত নাতি-নাতনীরা

বুড়ো বয়সে বিয়ে করলেন এক প্রৌঢ়; দাদুর বিয়ের সাক্ষী থাকল নাতি-নাতনিরা। এই প্রৌঢ় দম্পতির বিয়ের সাক্ষী থাকল গোটা গ্রাম৷ মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মানুষ একেবারে অন্য রকম বিয়ের সাক্ষী থাকল৷ প্রৌঢ়ের বিয়ে নিয়ে মেতে উঠলেন সকলে৷ যেখানে বরের বয়স ৭৯ আর কনের বয়স ৬৬।

এই পরিবারে বাবার বিয়ে শুধু নয়, দাদুর বিয়ের সাক্ষী থাকল নাতি-নাতনিরাও। বিয়ের নিয়ম মালন হল সবই৷ প্রৌঢ়ত্বে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে খুশি পাত্র-পাত্রীও৷ শেষ জীবনটা সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর প্রবল ইচ্ছে থেকেই নতুন করে সাত পাকে বাঁধা পড়া।

 •প্রথমে কিছুটা ইতস্তত করেছিলেন শালিনীদেবী৷ অন্য আবাসিকরা তাকে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা বোঝান৷ এতে কিছুটা সিদ্ধান্ত নিয়ে সুবিধা হয় ৬৬ বছর বয়সি পাত্রীর৷ সমস্ত আইনি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর, পুরানো রীতি অনুসরণ করে মালা বদল হয় এবং বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বিয়ের সময়, আমন্ত্রিত গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এবং পুরো গ্রাম বর -কনেকে সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য আশীর্বাদ করেছেন।

বিয়ের অনুষ্ঠানটি হয় মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মিরাজে অবস্থিত এক আস্থাহীন গৃহহীন মহিলাদের কেন্দ্রে৷ যেখানে ৬৬ বছর বয়সি কনে শালিনীদেবী এবং ৭৯ বছর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দাদাসাহেব সালুঙ্খে একে অপরের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

 •একেবারে অন্য রকম বিয়ের সাক্ষী থাকল মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মানুষ৷ প্রৌঢ়ের বিয়ে নিয়ে মেতে উঠলেন সকলে৷ যেখানে বরের বয়স ৭৯ আর কনের বয়স ৬৬ (79 year old groom, 66 year old bride)! পরিবারে বাবার বিয়ে শুধু নয়, দাদুর বিয়ের সাক্ষী থাকল নাতি-নাতনিরাও! বিয়ের নিয়ম মালন হল সবই৷ প্রৌঢ়ত্বে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে খুশি পাত্র-পাত্রীও৷ শেষ জীবনটা সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর প্রবল ইচ্ছে থেকেই নতুন করে সাত পাকে বাঁধা পড়া (old couple marriage)৷

এই কেন্দ্রের আবাসিক ছিলেন শালিনীদেবী৷ পাত্র-পাত্রী দু’জনেই এই বিয়েতে সম্মত হওয়ার পর, পরিবারও বিয়ে রীতিতে সম্মত হয়। চার হাত এক হয় তারপর।মিরাজের গৃহহীন কেন্দ্রে বসবাসকারী ৬৬ বছর বয়সি শালিনীদেবীর স্বামী ও সন্তানের অকাল মৃত্যুর পর থেকেই তিনি এই কেন্দ্রে একা জীবন কাটাচ্ছিলেন।

অন্যদিকে ৭৯ বছর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দাদাসাহেব সালুঙ্খের স্ত্রীরও মৃত্যু হয়েছে। ফলে দু’জনের জীবনে সঙ্গীর অভাব ছিল৷ দু’জনেই একাকীত্বে ভুগতেন৷ দাদাসাহেব সালুঙ্খের সন্তানরা বিয়ের পর নিজেদের জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়েন৷ তাই দাদাসাহেব সালুঙ্খে একাই কাটাচ্ছিলেন নিজের জীবন কাটছিল৷ এই এককীত্ব দূর করতে বাবার দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি জানান তিনি।