সম্প্রতি আমাদের বাংলার যা অবস্থা তাতে কোন রাজনৈতিক দলকে কে সাপোর্ট করবে বোঝা মুস্কিল হয়ে পড়েছে। কারন গোটা ২০২২ সাল ধরে আমরা দেশে এসেছি শাসক দলের নেতাদের বাড়ি থেকে মুঠো মুঠো টাকা কিভাবে বেরিয়ে এসেছে। দেখা গেছে কিভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে একাধিক তৃণমূল নেতাকর্মীরা। এই দলের নিচু তলা থেকে ওপর তলার তৃণমূল কর্মীরা কেউই বাকি যায়নি।
আর তাই নিজেদের ভাব মূর্তি আবার আগের মতন ভালো করার জন্য দিদির অর্থাৎ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। এর আগে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প গুলি যথেষ্ট সফল হওয়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দলীয় ভাবে ‘দিদির রক্ষা কবচ’ কর্মসূচি নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
আর তাই নজরুল মঞ্চে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,’ নিচের স্তরে যাতে কাজ আটকে না থাকে, তা দেখা হবে এর মাধ্যমে’ । স্থানীয় নেতা ও দলীয় কর্মীরা ঘরে ঘরে গিয়ে মানুষদের অভাব-অভিযোগ শুনবেন তা নথিভুক্ত রাখবেন। তৃণমূল নেত্রী বললেন, ‘ সাড়ে তিন লক্ষ কর্মী, ২ কোটি পরিবারের কাছে পৌঁছবে।
আরো খবর: বাড়ির দরজা থেকে এই ৪ জনকে কোনোদিন খা’লি হা’তে ফেরাবেন না! ক্ষ’তি হবে আপনারই
এর আগেও এমন অনেক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। ” দিদিকে বলো”কর্মসূচিতে অনেকেই উপকৃত হয়েছেন।এর পর দুয়ারে সরকারে সমস্ত সরকারি কাজ অনেক বেশি পরিমাণে করা সম্ভব হচ্ছিল।
সাথে কন্যাশ্রী, রুপশ্রী তো আছেই। এই সব কিছু দিয়ে এবারের ভোটটা সুরক্ষিত করতে চাইছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার দল। এবার শেষ অব্দি দেখা যাক আসন্ন পঞ্চায়েতনির্বাচনে কোন দল জেতেন।