সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলা করতে রাজ্যে NDRF টিম, কোথায় কোথায় গেলেন কর্মীরা?

বাংলাদেশ এবং মায়ানমার উপকূলে আছড়ে পড়বে মোচা। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। ১২ মে ভোর পাঁচটা বেজে ৩০ মিনিটে এই ঘূর্ণিঝড় প্রবল শক্তি সরবরাহ করে এগিয়ে আসতে শুরু করেছে। ১৪ তারিখ সকাল বেলা কক্সবাজার এবং মায়ানমার উপকূলে ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে মোচা।

ভারতে ঘূর্ণিঝড়ের কোন প্রভাব পড়বে না বলেই জানিয়ে দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। তবে আর আয়লা কিংবা ইয়াসের মতন তাণ্ডব দেখতে চায় না ভারত সেই কারণেই বিপর্যয় মোকাবিলার টিম ইতিমধ্যেই হাজির হয়েছে ভারতের বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকা গুলিতে।

বাংলায় যাতে এর সরাসরি কোন প্রভাব না করে তার জন্য আগে থেকেই বিপর্যয় মোকাবিলা টিম এসে হাজির হয়েছে। আটটি দল পশ্চিমবঙ্গের মোতায়েন করা হয়েছে। NDRF সেকেন্ড ব্যাটেলিয়ান কমান্ডেন্ট গুরুমিন্দার সিং জানিয়েছেন আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী আমাদের স্পেশাল টিম এসে উপস্থিত হয়েছে।

আরো খবর: অভিষেককে আর রক্ষাকবচ নয়, হাইকোর্টে বি’রা’ট ধা’ক্কা খেলেন তৃণমূলের যুবরাজ

আমরা আটটি দল মোতায়েন করেছি এর মধ্যে ২০০ জন উদ্ধারকারী রয়েছেন। ১০০ জন উদ্ধারকারী স্ট্যান্ড বাই রয়েছে। ঝড়ের আগে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করাই আমাদের কাজ। ঝড়ের কারণে ১৪ এবং ১৫ মে ত্রিপুরা এবং মিজোরামে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

রবিবার পর্যন্ত পূর্ব ও মধ্য উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামানসাগরে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে নিষেধ করা হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে পশ্চিমবঙ্গে এর কতটা প্রভাব পড়বে তা এখনো স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারেনি হাওয়া অফিস