ভগবান শিব গণেশকে আশীর্বাদ করেছিলেন তার পুজো করা হবে বছরের প্রথমে। গণেশ পূজো করলে পরিবারের সুখ সমৃদ্ধি ও শ্রী বৃদ্ধি হয়। বেশকিছু রাশির জাতক জাতিকাদের উপর সর্বদা আশীর্বাদ বর্ষণ করে থাকেন গণেশ জি। যে কোনো বিপদে তাদের পাশে থাকেন গণেশ। প্রথমেই হলো মেষ রাশি।
শিবের আশীর্বাদ ধন্য এই রাশির জাতক জাতিকারা। তাদের উপর সর্বদা করুণা করে থাকেন গণেশ। এই জাতকরা বুদ্ধির দিক থেকে প্রখর হয়ে থাকেন। গণেশের আশীর্বাদে অধিকাংশ কাজে তারা সফল হতে পারেন। এই রাশির জাতক জাতিকাদের মূল বৈশিষ্ট্য হলো এরা পরাক্রমশালী এবং সাহসী হয়ে থাকেন।।
মিথুন রাশির জাতক-জাতিকাদের উপর সর্বদাই সিদ্ধিদাতার আশীর্বাদ থাকে। অত্যন্ত পরিশ্রমী হয়ে থাকেন এরা। যে কোন কাজ সুনিপুণভাবে করতে পারেন এই রাশির জাতক-জাতিকারা। গণেশের আশীর্বাদে এদের কখনো পরাজিত করতে পারেন না কেউ। কন্যা রাশির জাতকদের উপরেও গণেশ বিশেষ কৃপা করে থাকেন।
আরো খবর: বুস্টার ডো’জ হিসেবে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অনুমোদন পা’চ্ছে ন্যা’জা’ল ভ্যা’ক’সি’ন
সমস্ত কাজেই গণেশের দৃষ্টি থাকে। ভালো ব্যবসায়ী হতে পারেন কন্যা রাশির জাতক জাতিকারা। তাছাড়া এরা বাকপটু অর্থাৎ কথা বলাতে পারদর্শী হয়ে থাকেন। এই রাশির জাতকদের প্রতিদিন গণেশ চালিশা পাঠ করা উচিত। প্রতিদিন অন্তত দুটি করে দুর্বা গণেশ ঠাকুরকে অর্পণ করুন।
জ্যোতিষ মতে মকর রাশির জাতকদের উপরেও গণেশের সদা সতর্ক দৃষ্টি থাকে। যে কোন কাজ করতে পারেন খুব সহজেই। দেশ বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন এই রাশির জাতকরা। নিজেদের ক্ষেত্রে তারা প্রতিভাবান এবং যোগ্য হয়ে থাকেন। উদার মনস্ক ব্যক্তি হয়ে থাকেন মকর রাশির জাতক-জাতিকারা। খুব অল্পতেই সন্তুষ্ট হন গণেশ। তাই ভক্তিভরে তার পূজা অর্চনা করলে অন্যান্য দেবতারাও বিশেষ প্রসন্ন হয়ে থাকেন।