সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

থাইরয়েড থাকলে অবশ্যই এ’ড়ি’য়ে চলুন ৬ জি’নি’স! জেনে নিন

এখন বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে এই সমস্যা যেনো এক বিশাল ফাঁদ পেতে বসে আছে। বাঙালী এমনিতেই খাদ্যরসিক মানুষ। তাদের জন্য কোনও কিছুই খাদ্য তালিকা থেকে বাদ পরেনা কখনও। তবে এই খাদ্য রসিক মানুষদের শরীরে অজান্তেই বাসা বেধে ফেলে এই রোগ, যার নাম থাইরয়েড। থাইরয়েড এমন এক সমস্যা যা কিনা আপনাকে কোনও ভাবেই খাদ্যরসিক হিসেবে লোক সম্মুখে আসতেই দেবে না। যার ফলেই দারুণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে। এই সমস্যা থেকে এখন বাচার উপায় একটাই খাদ্যাভাসে বদল ঘটানো।

আর সেই কারণেই অনেক কীভহূকেঈ এরীয়ে চলতে হবে আপনাদের। আমাদের গলার একটি গ্রন্থি হল থাইরয়েড, যা কিনা হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে মানব দেহে, কিন্তু এটাই যখন বৃদ্ধি পায় তখন একবারেই হরমোনের উতপাদন কমে যায় মানব দেহে, আর সেখান থেকেই শুরু হয় শারীরিক দুর্বলতা। আমাদের সবার প্রথমে যে সবজিকে এড়িয়ে চলতে হবে সেটা হলো মুলো, এই মুলোর মধ্যে অনেক বেশী পুষ্টি উপাদান থাকে, যা কিনা থাইরয়েড রোগীদের জন্য অনেকটাই ক্ষতিকারক। এর পরের জিনিসটি হল পানীয় আর সেটা হল চা ও কফি।

এই দুটি জিনিসের মধ্যেই থাকে ক্যাফিন, যা একজন থাইরয়েড রোগীর জন্য খুবই ক্ষতিকারক। এই ক্যাফিন আসলে রোগীর থাইরয়েড গ্রন্থী ও থাইরয়েড স্তর বৃদ্ধি করে। এর পরেই যেটা আছে সেটা হল সোয়া জাতীয় খাবার, যা রোগীর দেহের আয়োডিন শোষণে বাধার সৃষ্টি করে। এই সোয়াবিন অনেকটাই পুষ্টিকর খাবার যার মধ্যে থাকে ফাইটোয়েস্ট্রোজেন, যা সহজেই থাইরয়েড এনজাইমের কার্যকারিতায় বাধা সৃষ্টি করে। এর পরে যার নাম আসে সে হল রেড মিট, থাইরয়েড রোগীদের ক্রোশ ক্রোশ দূরে থাকা উচিৎ এই বস্তু থেকে, কারণ একটাই এই রেড মিট চর্বি খুব দ্রুত বৃদ্ধি করে।