আজ শুক্রবার ভুয়ো স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ নিয়ে রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। কার সুপারিশে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ করা হয়েছিল, এমন কথা জানায় কলকাতা হাইকোর্ট।তাই এত টানাপোড়েনের মধ্যে চাকরি বাতিল করার মতো এই প্রথমবার কড়া সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা হাইকোর্ট। তাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভুয়ো নিয়োগের সরকারের খরচ হওয়া টাকাও পুনরুদ্ধারের। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় এমন রায় দিলেন।
আরো পড়ুন: একদিনেই গা’য়ে’ব ১৭ লক্ষ কোটি! বি’পু’ল ক্ষতির মু’খে ফেসবুক
নারাজোল এএলখান বিদ্যালয়ে গ্রুপ ডি পদে চাকরি পান এক ব্যক্তি, তবে তার থেকেও আসল ব্যাপার হল মেয়াদ উত্তীর্ণ একটি প্যানেল থেকে চাকরি দেওয়া হয়। আর সেই চাকরি নাকি স্কুল সার্ভিস কমিশনের সুপারিশ করা হয়। যার কারণেই এই মামলা গড়ার হাইকোর্ট পর্যন্ত।
তবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এমন কোনো নিয়োগ করা হয়নি । তাহলে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফ থেকে নিয়োগ করা না হলে, তাহলে কি সেই ব্যক্তি চাকরিতে যোগ দিলেন। এই প্রসঙ্গ সামনে আসতেই দারুন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে, এই নিয়ে চার সদস্যের একটি তদন্তকারী দল বানানোর নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরো পড়ুন:বি’য়ে’র আ’গে হবু Couple-রা এই ৪ টি কাজ অবশ্যই করে নিন, স’ম্প’র্কে থা’ক’বে ভালোবাসা
দীর্ঘ সময় থেকে স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষা বন্ধ। এখনো নিয়োগ করা হয়নি মেধা তালিকায় থাকা বহু শিক্ষক। আর ঠিক এই সময়ে ভুয়ো চাকরির নিয়োগ। যা দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, এর পেছনে রয়েছে দুর্নীতির কালো মেঘ। যা নিয়েই স্বাভাবিকভাবেই উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।