ভোরবেলা থেকেই শিরশিরানি ঠান্ডা অনুভব হয় ঠিকই কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে সমস্ত কিছুই উধাও। বেলা যত বৃদ্ধি পায় তাপমাত্রাও ঠিক বৃদ্ধি পায়। বেলা বাড়তেই উধাও শীত, তবে অবশ্য এবারের অক্টোবর মাসের তাপমাত্রা অন্য বারের তুলনায় অনেকটাই আরামদায়ক ছিল।
দক্ষিণবঙ্গবাসী এবছরই দশকের শীতলতম অক্টোবর মাস পেয়েছে। তাহলে এটা কিসের ইঙ্গিত? নভেম্বর থেকেই কি ঠান্ডা জাকিয়ে পরতে চলেছে? তবে তেমন কোনো ইতিবাচক খবর শোনায়নি আবহাওয়া দপ্তর। ১৫ নভেম্বরের আগে তেমন ভাবে ঠান্ডা পরবে না রাজ্যে। নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ঠান্ডা অনুভূত হবে।
ইতিমধ্যে উত্তরের হাওয়া বঙ্গে প্রবেশ করেছে, যার দরুণ শীত ধীরে ধীরে রাজ্যে ছড়িয়ে পরবে ঠিকই কিন্তু তার জন্য আগামী ১৫-২০ দিনের সময় দরকার। এখন অবশ্য ভোরবেলা ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে, কিন্তু সেটা রোদের তাপে উধাও হয়ে যাচ্ছে।
আরো পড়ুন: পৃথিবীর খু’ব কা’ছে তিনটি গ্রহাণু বিজ্ঞানীর ন’জ’রে, ধা’ক্কা লাগলেই….
তাই নভেম্বরে জাকিয়ে শীত পরার মনবাঞ্ছা এখনই পূরণ হচ্ছে না। দক্ষিণবঙ্গের তুলনায় উত্তরবঙ্গের তাপমাত্রা কিছুটা হলেও কম। দার্জিলিং, কালিংপং সর্বত্র ঠান্ডার সূত্রপাত হচ্ছে, তবে এখনই পাহাড় নিয়ে সতর্কবার্তা নেই আবহাওয়া দপ্তরের তরফে।