Home অফবিট স্নান করেই কি সিঁথিতে সিঁদুর লাগাচ্ছেন? কি বলছে বাস্তু?

সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

স্নান করেই কি সিঁথিতে সিঁদুর লাগাচ্ছেন? কি বলছে বাস্তু?

হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী বিবাহিত হিন্দু মহিলারা স্নান করার পর সিঁথিতে সিঁদুর লাগিয়ে থাকেন। স্বামীর মঙ্গল কামনায় এই সিঁদুর লাগানো হয় বলে ধর্মীয় বিশ্বাস। সাধারণত প্রত্যেক স্ত্রী স্নান করে উঠে সিঁথিতে সিঁদুর লাগান। কিন্তু এর ফলে আপনার জীবনে আদৌ কিছু উপকার হচ্ছে নাকি অপকার হচ্ছে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে আপনার জীবন থেকে অচিরেই অশুভ প্রভাব দূরে সরিয়ে ফেলা সম্ভব। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী সমস্ত কাজ যদি সঠিক নিয়ম মেনে করা যায় তাহলে জীবন থেকে নেগেটিভ এনার্জি সরে গিয়ে পজিটিভ এনার্জি আগমন ঘটবে। আপনার সাফল্যের সিঁড়ি আপনার কাছে খুবই সহজ হয়ে যাবে।

তবে আপনি যদি কোনো ভুল করে বসেন তাহলে আপনার সাফল্যের পথ অনেকটাই সরে যেতে পারি আপনার জীবন থেকে। তাই আজ আলোচনা করব বাস্তু তন্ত্র মতে এমন কিছু পাঁচটি ভুল যা আমরা হয়তো প্রত্যেকদিন করে চলেছি আমাদের জীবনে।

আরো পড়ুন: E-Challan কা’ট’লেও কোনো চি’ন্তা করবেন না, জানুন অনলাইন জমা করার প’দ্ধ’তি

অনেক সময় জামা কাপড় ধোয়ার পর আমরা বালতিতে অবশিষ্ট জল রেখে দিই। কিন্তু এটা অত্যন্ত অসম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। বাস্তুশাস্ত্র মতে বালতিতে কখনো নোংরা জল জমিয়ে রাখা উচিত নয়। এর ফলে আপনার ঘরে নেগেটিভ এনার্জি বাড়বে এবং সংসারে দুঃখ এবং অশান্তি বেড়ে যাবে।

স্নান করার পর কোন ধারালো বস্তু ব্যবহার একেবারে করবেন না। নেল কাটার ব্লেড অথবা রেজার ব্যবহার করা উচিত নয় স্নানের পর। এগুলির কাজ শেষ করে তবেই আপনি স্নানে যাবেন।

স্নান করার পর চুল ধুয়ে কখনো সিঁথিতে সিঁদুর লাগাবেন না। মহিলাদের ওপর অশুভ প্রভাব পড়তে পারে এই কাজ করলে। এই কাজ করলে সমস্যার থেকে সুখ এবং শান্তি দূরে সরে গিয়ে পারিবারিক কলহ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

বাথরুমে কখনো খালি বালতি রেখে দেবেন না। চেষ্টা করবেন বালতিতে সবসময় পরিষ্কার জল ধরে রাখতে। যদি বাল দিতে পরিষ্কার জল ভরে রাখতে না পারেন তাহলে বালতি উল্টে রেখে দেবেন না হলে আর্থিক ক্ষতি হতে পারে আপনার জীবনে।

স্নানের পর বাথরুমের মেঝে নোংরা রেখে আসবেন না। শুকনো কাপড় দিয়ে বাথরুমের মেঝে ভালো করে মুছে ফেলবেন। সমস্ত জায়গায় সমস্ত জিনিস ঠিকঠাক করে রাখবেন তাহলে আপনার জীবন সুখ স্বাচ্ছন্দ ভরে যাবে।