সুযোগকে সদব্যবহার করতে চাইছে চিন। এমনটাই মনে করা হচ্ছে চতুর্দেশীয় অক্ষের তরফ থেকে। বর্তমান সময়ে ইউক্রেন ও রাশিয়ার সংঘাত নিয়ে সমস্ত দেশ অনেকটাই চাপে। ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রপুঞ্জের বৈঠক হচ্ছে দফায় দফায়। কিভাবে যু’দ্ধ থামানো যায় তার চেষ্টাই করে চলেছে জাতীয় রাষ্ট্রপুঞ্জ। তবে এই সুযোগে তাইওয়ানে হা’ম’লা করার চেষ্টা করতে পারে চিন। এমনটাই সূত্রের মাধ্যমে জানা যাচ্ছে। তবে বেজিং এর এই ধরনের কোনো কিছুই যে মেনে নেওয়া হবে না, সেটা ইতিমধ্যেই জানি দিয়েছে QUAD।
গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে ইউক্রেনের ওপর রাশিয়া হা’ম’লা শুরু করেছে। আর ঠিক তারপর থেকেই পুরো বিশ্বের লক্ষ্য এখন সেই দিকেই। তাই আবার এই সুযোগে যাতে বেজিং তাইওয়ানের ওপর যাতে হা’ম’লা না করে বসে সেটা কখনই মেনে নেওয়া হবে না। মোট কথা ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো ধরনের এইরকম অশান্তি চায় না কোনো দেশ ভারত, জাপান, আমেরিকা, অষ্ট্রেলিয়া এই চতুর্দেশীয় জোট কোয়ার্ড।
এই নিয়ে অবশ্য গত বৃহস্পতিবার চতুর্দেশীয় কোয়াডের প্রধানেরা ভার্চুয়াল বৈঠকে বসেছিলেন দেশের প্রধানেরা। সেখানে নরেন্দ্র মোদি কোনো ধরনের চিনা হা’ম’লা নিয়ে কিছু না বললেও, কোয়াডে শক্তি ও শান্তি বাড়ানোর বার্তা দিয়েছেন। তবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের সঙ্গে সেই বৈঠকের পরে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা চিনা আগ্রাসন নিয়ে মুখ খুলেছেন। তারা আগামী দিন চিনের আগ্রাসন তাইওয়ানের প্রতি কেমন হবে সেটা বোঝার চেষ্টা করছে তারা।