সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

৩১ মার্চের ম’ধ্যে সাংগঠনিক নির্বাচন সে’রে ফে’ল’তে ই’চ্ছু’ক তৃণমূল

৩১ মার্চের মধ্যে দলীয় ভোট তৃণমূলের। তৃণমূল কংগ্রেস মূল কাঠামো অটুট রেখেই ৩১ মার্চের মধ্যে সাংগঠনিক নির্বাচন সেরে নিতে চাইছে। খুব স্বাভাবিকভাবেই দলের সর্বভারতীয় সভানেত্রী থাকছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি।

তবে, বিভিন্ন স্তরে কিছু রদবদল হতে পারে দলকে সর্বভারতীয় পরিকাঠামো দিতে। তবে এবিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে এমন দু’একটি বিষয় রটেছে, যা পুরোপুরি ভিত্তিহীন। দলের শীর্ষনেতৃত্ব এখন নির্বাচন কমিশনের নিয়মনীতি মেনে সাংগঠনিক নির্বাচনপর্ব শেষ করে ফেলতে প্রস্তুতি নিচ্ছে দল।

শীর্ষনেতৃত্ব সাংসদদের চিঠিটি দক্ষতার সঙ্গে সামলেছে। কল্যাণের একাধিক আচরণ নিয়ে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠিটি দিয়েছেন এগারোজন সাংসদ। এতে দু’জন রাজ্যসভা এবং ন’জন লোকসভা সদস্য রয়েছেন। লোকসভার দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এই কল্যাণবিরোধী চিঠি ঠেকাতে নামার আগেই ন’জন লোকসভা সাংসদ শামিল হয়েছেন।

এর মধ্যে দলের সেরা সাংসদ সৌগত রায়ও রয়েছেন। চিঠিটি দলনেত্রীর কাছেও গিয়েছে। কিন্তু এটি বাইরে এলে যেহেতু কল্যাণের অস্বস্তি বাড়বে বা জলঘোলা বাড়বে, তাই বিষয়বস্তু স্বয়ং সুপ্রিমো জেনে গেলেও চিঠিটি আপাতত ইস্যু করা হচ্ছে না। চিঠি আদৌ আছে না নেই, এই মায়ার খেলার মধ্যেই বিতর্কে লাগাম টানছেন দলনেত্রী। তবে তাঁর বিষয়গুলি জানা হয়ে গিয়েছে।