সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

সিঙ্গেল বে’ঞ্চে’র নি’র্দে’শকে চ্যালেঞ্জ করে চাকরি যাওয়া Group-D ক’র্মী’রা যাচ্ছেন ডিভিশন বে’ঞ্চে

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এবার চাকরী যাওয়া অযোগ্য গ্রুপ ডি কর্মীরা কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চর দ্বারস্থ হচ্ছেন। এই কর্মীরাই আইন ভেঙে চাকরিতে ঢুকে ছিলেন। এনারাই পদত্যাগ করতে বলা হলেও জোর করে চাকরিতে ছিলেন। কিন্তু বর্তমানে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি বাতিল করা হয়।

আর তাই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ চাকরি যাওয়া গ্রুপ ডি কর্মীরা। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতীম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ চাকরি যাওয়া গ্রুপ ডি কর্মীরা।

গত শুক্রবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে বাতিল হয় বেনিয়ম করে গ্রুপ ডি পদে চাকরি করা ১৯১১ জনের সুপারিশপত্র। প্রত্যেকটা অযোগ্য কর্মীদের এতদিনের বেতন অব্দি বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

আরো খবর: সকল মানুষের জন্য LIC-র ধা’মা’কা’দা’র স্কি’ম, ৮ বছর প্রিমিয়াম চালালেই কল্পনাতীত রি’টা’র্ন!

শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি চাকরি যাওয়া ১৯১১ জনের জায়গায় এবার ওয়েটিং লিস্টে থাকা ১৯১১ জন যোগ্য প্রার্থীর নামের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেন বিচারপতি। আর এই নিয়ে এসএসসি-র আইনজীবীকে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘আপনারাই যখন বলছেন ২৮১৯ জনের ওএমআর শিট কারচুপিতে সন্দেহ নেই, তখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করুন।

প্রথমে আলাদা ভাবে এই প্রার্থীদের নাম কমিশনের সাইটে আবারও প্রকাশ করুন। তার পর তাঁদের নিয়োগ বাতিল করুন।’
কিন্তু এখন পরিস্থিতি উল্টো হয়ে গিয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে চাকরি যাওয়া কর্মীরাই আইনে স্মরণাপন্ন হলেন।

কলকাতা হাইেকার্টের ডিভিশন বেঞ্চে বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতীম ভট্টাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। এবার দেখা যাক এই কর্মীদের শেষ অব্দি কি ব্যাবস্থা হয়।