সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

ফার্মাসিস্টের শংসাপত্র জা’ল করে বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন ওষুধের দোকানে ভাড়া খা’টি’য়ে ধ’রা পড়লেন অভিযুক্ত

সত্যি এবার শেষ রক্ষা হল না, এক যুবক তাঁর ফার্মাসিস্ট শংসা পত্র রাজ্যের চার জেলায় ভিন্ন ভিন্ন ওষুধএর দোকানে ভাড়া দিয়েছিল, কিন্তু সেই শংসা পত্র ছিল জাল করা। এবার এই জালিয়াতি ধরা পরল ড্রাগ কন্ট্রোল বিভাগের হাতে।

বাঁকুড়ার সদর থানার পুলিশের হেফাজতে রয়েছে সেই যুবক। ড্রাগ কন্ট্রোল আধিকারিকরা পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে সেই যুবককে। জানা গিয়েছে ধৃতের নাম প্রদীপ কুমার দাস, সে পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনার বাসিন্দা।

নিয়ম অনুযায়ী, ফার্মাসিস্ট শুধুমাত্র একটি খুচরো দোকানের সাথেই যুক্ত থাকতে পারে। খুচরো দোকান খুলতে গেলে দরকার পরবে আবেদন পত্র সাথে বিক্রেতার ফার্মাসিস্টের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের নকল কপি জমা করতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলার ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরে।

আরো পড়ুন: পরেশের তৃণমূলে যোগদানে কি শ’র্ত ছি’লো? গ’ভী’রে পৌঁছানোর চে’ষ্টা করছে CBI

এদিকে বাঁকুড়ার ইন্দাসের এক ব্যাক্তি খুচরো ওষুধ দোকান খোলার জন্য বাঁকুড়ার ড্রাগ কন্ট্রোল দফতরে আবেদন করেন। সেই আবেদন পত্রের সাথেই নাকি যুক্ত ছিল প্রদীপ কুমার দাস নামের ফার্মাসিস্টের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের নকল কপি।

আর তাঁর ঠিক পরেই নিয়ম মেনে, ড্রাগ কন্ট্রোল দফতর জানতে চায় এই যে প্রদীপ কুমার দাস আছে, তাঁর কোনো খুচরো ওষুধের দোকানের সাথে যুক্ত আছে কিনা।

আর তাঁর পরেই জানা যায় পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওষুধের দোকানের সাথে একই নামের ব্যাক্তি যুক্ত রয়েছে। তারপরেই আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হয় সেই ব্যাক্তির ওপর।