বিরিয়ানি কার না ভালো লাগে? এমন মানুষ খুবই কম হবে যাদের বিরিয়ানি ভালো লাগে না। বিরিয়ানি কিন্তু শুধু খাবারের নাম নয়, এটি একটি আবেগের নাম। এই নাম মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য যথেষ্ট।
নাম শুনলেই চোয়াল আমাদের চওড়া হয়ে ওঠে, আর সেই জিনিস সামনে আসলে তো কথাই নেই। বর্তমান সময়ে বিরিয়ানি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যার কারণে আশেপাশে নতুন অনেক বিরিয়ানির দোকান খুলে যাচ্ছে।
মানুষের চাহিদা বিরিয়ানি নিয়ে এখন এতটাই তুঙ্গে যে পূরণ করা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। এমন একটা সময় ছিল যখন বিরিয়ানি নামটাই অনেকে জানতো না। কিন্তু এখন বিরিয়ানির ভক্তকূল হুঁ হুঁ করে বেড়েই চলেছে।
বিয়ে বাড়ি থেকে জন্মদিন পার্টি সব জায়গাতেই বিরিয়ানি আর বিরিয়ানি। কোন অনুষ্ঠান বাড়ির মেনু থেকে বাদ পড়ছে না এই বিরিয়ানি। মানুষ যেন এক প্রকার পাগল হয়ে উঠেছে বিরিয়ানির প্রতি।
ভাত, মাংস, ডিম, আলু সব মিলিয়ে এমন এক পদ যা শুনেই আপনি লোভে পরতে বাধ্য। তবে কি শুধু ভারতে এই জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে? সেটা কিন্তু নয় বিশ্বের দরবারে পৌঁছে গেছে আজ বিরিয়ানি। তাই ৩ রা জুলাই পালিত হবে বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস।
বিরিয়ানি এখন বাংলাতেও খুবই জনপ্রিয়, বিশেষ করে কলকাতা শহরে বিখ্যাত সব বিরিয়ানির দোকান যেখানে মানুষের ভিড় ঢলে পড়েছে। তাও যেন চাহিদা মিটছে না বাঙালির। সত্যিই এখন একটা ট্রেন্ড দাঁড়িয়ে গেছে, বিরিয়ানি খেতেই হবে।
আগে সবাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে মানুষ অন্য সব খাবখর খেত কিন্তু এখন বিরিয়ানি যেন বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। তাই বিরিয়ানি বাঙালির রবিবারের মাংস ভাতের মতোই, আলু ডিম মাংসের সমাহার বিরিয়ানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
তাই মনকে সুস্হ রাখতে বিরিয়ানি ছাড়া গতি নেই। শিয়ালদহের মৌলালিতে আছে এই বিরিয়ানির দোকান, ICICI ব্যাংকের শাখার একদম কাছেই এই দোকান।