সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

শুধু স’ন্ত্রা’স’বা’দী কার্যকলাপেই ব্য’স্ত, জাতিসংঘে পাকিস্তানকে চ’র’ম শি’ক্ষা দি’লো ভারত

পাকিস্তানের সাথে ভারতের সংঘাত চিরকাল। পাকিস্তান ভারতকে দোষ দিতে থাকে আর ভারত পাকিস্তানকে। এবারও তাঁর অন্যথা হলো না। জাতীসংঘের মতো একটা মঞ্চে দাড়িয়ে পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ দাবি করেন যে, ভারত নাকি সীমান্তবর্তী এলাকায় এবং সীমান্তে কর্তব্যরত পাকিস্তান সেনার প্রতি নাশকতা করে এসেছে। শুধু তাই নয় জাতিসংঘের বৈঠকে তিনি ভারতের প্রতি কড়া বার্তা দিয়ে বলেছেন, “ভারতের বোঝা উচিত দুই প্রতিবেশি দেশ একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত। যুদ্ধ কোনও সমাধান নয়।”

আর এই কথা শুনে যথেষ্ট রেগে যান ভারতের প্রথম সচিব মিজিতো বিনিতো। তিনিও পাল্টা মন্তব্য করতে ছাড়েন নি। তিনি এদিন বলেন, “ভারতের প্রতি পাক-প্রধানমন্ত্রীর এই মিথ্যা অভিযোগ খুবই দুঃখজনক। তিনি এই মঞ্চকে ব্যবহার করে নিজেদের অপকর্ম আড়াল করতে চাইছেন।”

যেখানে পাকিস্তানে একের পর এক সংখ্যালঘু মেয়েদের অপহরন করা হচ্ছে। তুলে নিয়ে গিয়ে তাঁদের বিবাহ করে তাদের অন্য ধর্মে দীক্ষিত হতে বাধ্য করছেন সেখানে তাঁরা এরকম কথা বলেন কি করে। এই প্রসঙ্গে কথা বলে তিনি সকল দেশের কাছে অনুরোধ করেন এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে। এদিন তাঁকে বলতে শোনা যায়,“এটি কেবলমাত্র সংখ্যালঘুদের অধিকার নয়, বরং একটি মানবাধিকার ও সভ্যতার বিষয়।”

আরো পড়ুন: আনলিমিটেড খরচ! ১১ মাসে শপিং করেই ১৮ কো’টি উড়িয়ে দিলেন তরুণী, কিন্তু এরপর?

তাছাড়া এদিন মিজিতো বিনিতো আরও বলেন, “পাকিস্তান দাবি করছে যে তারা নিজেদের প্রতিবেশি দেশগুলির সঙ্গে শান্তি চায়। তাহলে তারা কীভাবে সীমান্তে নাশকতা চালায় এবং মুম্বই নাশকতার মূল চক্রীদের আশ্রয় দেয়?”

এরকম অনেক প্রমাণই পাওয়া গেছে মুম্বাইয়ে যে বড়ো বড়ো রাকেট গুলো ধরা পরে যারা ড্রাগস্ সেলার। তারা বেশিরভাগই পাকিস্তান থেকে কিনেছেন বলেও জানা যায়।

তাই তিনি বলেন যে, “জম্মু ও কাশ্মীর দাবি করার পরিবর্তে ইসলামাবাদ যেন সীমান্তে নাশকতা রোধ করার উপর জোর দেয়।”তাই সীমান্তে হিংসা যদি বন্ধ হয় তাহলে ভারতও শান্তি পূর্ণ ভাবেই থাকবে, বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি।