সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

টাকা পয়সার অ’ভা’বে মা’থা খা’রা’প অবস্থা? জানুন গণেশ ঠাকুরের সামনে কি রাখলে ভা’গ্য ব’দ’লা’বে

গৃহস্থ হোক কিংবা ব্যাবসায়ী সকলেই নিজের ঘরের মঙ্গলের জন্য বা ব্যাবসার উন্নতির জন্য সবার আগে যে দেবতার স্বরণাপন্ন হন তিনি হলেন সিদ্ধিদাতা গণেশ। গণেশ ঠাকুরের পূজা সবার আগে করে তার পর অন্য ঠাকুরের পূজা করা হয়। ভক্তরা সকলেই মানেন সিদ্ধিদাতা তাঁর সকল ভক্তদের মনের ইচ্ছা পূর্ণ করেন।

শ্রী গণেশের ধ্যান করলে সর্ব প্রকার বাধা বিঘ্ন দূর হয়ে যায় এবং আর্থিক উন্নতি হয় দ্বিগুণ। তবে জানতে হবে সঠিক উপায়। কারণ সনেশ পূজার কিছু নিয়ম আছে। এই নিয়ম গুলো ঠিক করে পালন করলেই মনস্কামনা পূর্ণ হবে বলে মনে করা হয়।

১. সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজোয় অবশ্যই লাল রঙের সিঁদুর এবং লাল ও হলুদ রঙের ফুল অর্পণ করতে হবে।

২. যে কোনও বুধবার সিদ্ধিদাতা গণেশের মন্দিরে মুগডাল অর্পণ করুন। দেড় কিলো মুগ ডাল মন্দিরে দিতে হবে, তবে যদি সম্ভব না হয়, নিজের সাধ্য মতো যতটা সম্ভব মুগ ডাল দিতে পারেন।

আরো পড়ুন: ৪৬ বছরেই প্র’য়া’ত হলেন জনপ্রিয় টিভি স্টার, শো’কে’র ছা’য়া সিনে জগতে

৩.সিদ্ধিদাতা গণেশের সামনে ২১টা লাড্ডু দিয়ে পুজো দিতে হবে, এবং সেই প্রসাদ বাচ্চাদের হাতে দিতে হবে।

৪. কিছুটা মুগ ডালের মধ্যে চিনি ও ঘি একসঙ্গে মিশিয়ে গরুকে খাওয়ান। এতেও প্রভু খুশি হবেন।

৫. সিদ্ধিদাতা গণেশের মোদক খুবই পছন্দের জিনিস, তাই এই পুজোয় অবশ্যই মোদক অর্পন করুণ। মোদকের সঙ্গে সামান্য কেশর দিয়ে তার পর ভোগ নিবেদন করুন। এতে গণেশ ঠাকুর খুবই প্রসন্ন হবেন।

৬. এছাড়াও, সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো করার সময় দুর্বা অর্পণ করতে হবে। প্রতি দিন সকালে স্নান সেরে দুর্বা অর্পণ করলে আর্থিক উন্নতি হতে খুব বেশি সময় লাগে না।

এই নিয়ম গুলো মানলে সারা জীবন শ্রী গণেশের আশির্বাদ পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। তার কৃপা পেতে সব সময় সরল থাকুন, সৎ থাকুন তাহলেই সিদ্ধিদাতা আশীর্বাদ করবেন।