সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

হনুমানজির পুজোর পাশাপাশি এই কয়েকটি টো’ট’কা পা’ল’ন করুন নি’ষ্ঠা সহকারে, সব বা’ধা কে’টে যাবে

আমাদের শাস্ত্রে ১৩৩ কোটি দেবতার পুজোর উল্লেখ আছে। সমস্ত দেবতার জন্য আলাদা আলাদা তিথি নক্ষত্র নির্দিষ্ট করা থাকে। শাস্ত্র অনুসারে লেখা থাকে একাধিক টোটকার হদিশও।জীবনে উন্নতি করতে চাইলে সমস্ত বাধা-বিপতি থেকে নিজেকে সরিয়ে আনতে চাইলে তাই মেনে চলতে হয় এই কয়েকটি টোটকা। সঠিক সময় যদি আপনি এই টোটকা করতে পারেন তাহলে আপনি জীবনে পাবেন সাফল্য। নিয়মিত যদি এই টোটকা পালন করা যায় তবেই ঘটবে উন্নতি।

মঙ্গলবার বেশিরভাগ মানুষ হনুমানজির পুজো করেন। এই দিনটি বিশেষভাবে হনুমানজির আরাধনা করার জন্য নির্ধারিত করা রয়েছে। এই দিন যদি আপনি মেনে চলতে পারেন কয়েকটি টোটকা তাহলে জীবনের সমস্ত বাধা অতিক্রম করতে পারবেন। মঙ্গলবার সকালে সূর্য ওঠার সময় গুড়ের টোটকা পালন করেন অনেকেই। ঘরে সূর্য ওঠার সময় কোন চৌরাস্তার ধারে গিয়ে দক্ষিণ দিকে মুখ করে দাঁড়াতে হবে। এরপর এক টুকরো গুড় নিয়ে তা দাঁত দিয়ে কেটে দিতে হবে। এমন করলে জীবনের সমস্ত বাধা-বিপতি দূর হয়ে যাবে।

এছাড়াও পরপর ২১ টি মঙ্গলবার হনুমান মন্দিরে গিয়ে নারকেল অর্পণ করলে, বহুদিনের বাধা কাজ ঠিক হয়ে যায়। একটি নারকেল সিঁদুর দিয়ে স্বস্তিক চিহ্ন একে তা দান করতে হয় হনুমান মন্দিরে তাহলেই পাওয়া যায় উপকার। মঙ্গলবার গোটা জলযুক্ত নারকেল ব্যক্তির মাথার উপর ২১ বার ঘুরিয়ে মন্দিরের আগুনে ফেলে দিতে হবে। এমনটা করলে জীবনের সমস্ত জটিলতা কেটে যাবে।

আরো পড়ুন: কালীপুজোতে কি ভা’স’বে বাংলা? কি ব’ল’ছে হাওয়া অফিস?

বাচ্চার জীবনে জটিলতা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দুধের টোটকা পালন করতে হয়। মঙ্গলবার সকালে একটি পাত্রে কাঁচা দুধ নিয়ে সেটি বাচ্চার মাথার উপরে ১১ বার ঘুরিয়ে দিতে হবে। এরপর সেটি জংলি কুকুরকে খাইয়ে দিতে হবে। পাওয়া যাবে উপকার।

মঙ্গলবার ভোরবেলা উঠে স্নান করে বিপুল গাছের তলায় সরিষার তেলের প্রদীপ জ্বালালেও আপনি উপকার পাবেন। মঙ্গলবার অনেকেই হনুমান মন্দিরে ঝাণ্ডা দান করেন। এমন কাজ করলে খুশি হন হনুমানজি। হনুমানজির আরাধনার পাশাপাশি এই টোটকা গুলি যদি প্রতি মঙ্গলবার করতে পারেন তাহলে পাবেন সাফল্য।