ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড আমরা প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করি। ডেবিট কার্ড কাছে থাকলে নগদ নিয়ে ঘোরার প্রয়োজন নেই। দরকার নেই চেকবুকেরও। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক করা থাকে। তাই টাকার দরকার হলে এটিএম থেকে তুলে নিলেই হল। বড় দোকান বা শপিংমলে কার্ড সোয়াইপ করিয়ে বিল মেটানো যায়। এককথায় ঝঞ্ঝাটমুক্ত।
অনলাইন বা অফলাইনে ডেবিট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করলে সেই পরিমাণ টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ডেবিট হয়ে যাবে। কোথায় কত খরচ হল তা এসএমএস বা ই-মেলে চলে আসবে। এতে খরচের ট্র্যাক রাখারও সুবিধা।
অবশ্য এই সতর্কতাগুলো কার্ড বা ইস্যু করা ব্যাঙ্কের দেওয়া পরিষেবার উপর নির্ভর করে। অনলাইন বা অফলাইনে ডেবিট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করলে সেই পরিমাণ টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ডেবিট হয়ে যাবে। কোথায় কত খরচ হল তা এসএমএস বা ই-মেলে চলে আসবে। এতে খরচের ট্র্যাক রাখারও সুবিধা।
আরো পড়ুন: কে’উ RIP লিখবেন না, শ্রীলেখার পো’স্ট ঘি’রে শো’র’গো’ল সোশ্যাল মিডিয়ায়
অবশ্য এই সতর্কতাগুলো কার্ড বা ইস্যু করা ব্যাঙ্কের দেওয়া পরিষেবার উপর নির্ভর করে। অন্য দিকে, ক্রেডিট কার্ড সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতিতে কাজ করে। এটা ঋণ পাওয়ার মতো ব্যাপার। ধরা যাক এই মাসে কিছু কিনতে বা খরচ করতে হবে কিন্তু হাতে বা অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা নেই। এখানে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে সেই টাকা মিটিয়ে দেওয়া যায়।
পরের মাসে ক্রেডিট কার্ড সেই টাকার বিল পাঠাবে। তখন পকেট থেকে মেটাতে হবে। সময় মতো ক্রেডিট কার্ডের বিল না মেটালে মোটা টাকা সুদ দিতে হয়। টাকা মেটাতে দেরি হলে জরিমানাও হতে পারে। এতে ক্রেডিট স্কোরও খারাপ হয়। ডেবিট কার্ড গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক করা থাকে।
অন্য দিকে, ক্রেডিট কার্ড সেই ব্যাঙ্কের সঙ্গে লিঙ্ক করা হয় যে এই কার্ড ইস্যু করেছে। ফলে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন করলে ব্যাঙ্ক গ্রাহকের হয়ে অর্থ মেটায়। ফলে যখন বিল তৈরি হয় তখন ক্রেডিট কার্ড হোল্ডার সেই ব্যাঙ্কের কাছে ঋণী থাকেন।