Alien বা ভীনগ্রহী সম্বন্ধে মানুষ বরাবরই জানতে চায়। তাদের ব্যাপারে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। পৃথিবীর বাইরের গ্রহগুলোতে আদৌ কোনো Alien থাকে কিনা সে ব্যাপারে মানুষের সন্দেহ রয়েছে। এক দু’বছর নয়, প্রায় পাঁচ দশক পর এলিয়েন সংক্রান্ত মামলার শুনানি হল আমেরিকাতে।
আমেরিকার আকাশেই দেখা মিলেছিল এক রহস্যময় বস্তুর। আর তারপর থেকেই ভিনগ্রহী প্রাণের অস্তিত্ব আদৌ আছে কিনা তা নিয়ে আবার অনেকের মধ্যে আগ্রহ দানা বেঁধেছে। এবার এ প্রসঙ্গে সম্পূর্ণভাবে গবেষণা করতে চলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তথা এই বিশ্বের অন্যতম প্রধান মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র NASA।
এই গবেষণাতে বড় ঝুঁকি তো আছেই, তবে এই গবেষণা যদি সফল হয় তাহলে এর প্রভাব ঠিক কি হতে পারে তার ধারণা করতে পারছেন নিশ্চয়ই! NASA-র তরফে জানানো হয়েছে, তারা প্রাপ্ত সব তথ্যের বিচার করে ভবিষ্যতে যাতে নিখুঁত তথ্য পাওয়া যায় তার জন্য সেরা উপায়ের সন্ধান করবে।
আরো পড়ুন: এই দুই খুদেকে কি চি’ন’তে পারলেন? এরাই আজকের জন’প্রি’য় তারকা
আর এই কর্মসূচি যাতে সফলভাবে পালিত হয় সেই জন্য NASA একটা স্বাধীন দল গঠন করবে বলেও জানা গেছে।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তথা এই বিশ্বের অন্যতম প্রধান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA নিছকই এক মরীচিকার পিছনে দৌড়াচ্ছে না তো! বিজ্ঞানের সাধনায় নিয়োজিত সংস্থার এহেন সময় নষ্ট করার প্রসঙ্গে যদি একবার প্রশ্ন ওঠে তাহলে তাদের ভাবমূর্তি তো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তখন কি হবে? সে প্রসঙ্গে নাসার সায়েন্স মিশনের প্রধান থমাস জুবুচেন বলেছেন, সেই ঝুঁকিতে তাঁরা কোনোভাবেই পিছু হটছেন না। প্রথাগত বিজ্ঞান গবেষণা সংস্থাগুলো হয়তো মনে করতে পারে NASA সস্তার জনপ্রিয়তা করছে, কিন্তু তা কখনোই নয়। কারণ এই ঘটনায় সবথেকে বড় যা চ্যালেঞ্জ তা হল গবেষণা সংক্রান্ত যথেষ্ট তথ্য তাদের হাতে নেই।