সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

দেশের প্রা’য় ৫৯ শতাংশ অ’ঞ্চ’ল ভূমিকম্পপ্রবণ, সেই তা’লি’কা’য় কি আ”প’নি’ও আছেন?

গত বছরের মতো এ বছরও ভারত বর্ষ তথা পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত করা গেছে। গত সপ্তাহে দেশের উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রাজস্থান তথা হায়দ্রাবাদে যে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল তা রিকটার স্কেলে ৪.০ থেকে ৫.৩ ছিল।দেশের কোন জায়গা ভূমিকম্প প্রবণ চলুন জেনে নেওয়া যাক।

সিসমিক জোন ৫ হল সব থেকে বেশি সক্রিয় অঞ্চল। সবথেকে কম সক্রিয় হলো জোন ২। জোন ৪ অংশে দেশের ১১% অংশ রয়েছে। দেশের ৩০% অংশে রয়েছে জোন ৩ এ। বাকি অংশ রয়েছে দুই নম্বর জনে। এই তালিকা তৈরি হয়েছে বিশেষ কিছু জিনিসকে মাথায় রেখেই। এর পেছনে রয়েছে সেখানকার ভূমিকম্প ইতিহাস।

ভূমিকম্প মাপার জন্য সারাদেশে মোট কেন্দ্র রয়েছে ১১৫ টি। জাতীয় ভূমিকম্প অনুসন্ধান কেন্দ্র অন্তর্ভুক্ত জাতীয় ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক এর তত্ত্বাবধানে কাজ করে এই কেন্দ্রগুলি। রাজ্য সরকারের বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর এর কাছে ভূমিকম্পের সব রকম তথ্য পাঠিয়ে দেয় এই কেন্দ্র। ভূমিকম্প হওয়ার পর যাতে সেখানে ত্রাণ এবং উদ্ধার কাজ দ্রুত শুরু করে দেওয়া যায়, তার জন্য এই কেন্দ্রগুলি সরকারকে আগে থেকেই এলার্ট করে দেয়।

জোন-৫-এর মধ্য়ে পড়ছে ভুজ, দ্বারভাঙা, গোয়াহাটি, তেজপুর, শ্রীনগর, সাদিয়া, পোর্ট ব্লেয়ার, মান্ডি, কোহিমা এবং জোরহাট।জোন-৪-এর মধ্যে যে শহরগুলি পড়ছে, সেগুলি হল- আলমোড়া, জলপাইগুড়ি, কলকাতা, লুধিয়ানা, মুঙ্গের, মোরাদাবাদ, পাটনা, পিলভিট, শিমলা, রুরকি, আম্বালা, অমৃতসর, বাহারাইচ, বারাউনি, বুলন্দশহর, চণ্ডীগড়, দার্জিলিং, দেহরাদুন, দেওরিয়া, দিল্লি, দিনাজপুর, গাজিয়াবাদ, গ্যাংটক এবং গোরক্ষপুর।