শনির বক্র দৃষ্টি থেকে নিজেকে বাঁচাতে আজই শুরু করে দিন শনি চালিসা পাঠ করা কারণ কারোর জন্ম ছকে যদি শনি দুর্বল অবস্থানে অধিষ্ঠিত হয় তাহলে তাঁর জীবনে একের পর এক বাধা আসতে থাকে। আমরা প্রত্যেকেই শনির সাড়ে সাতি ও ধাইয়া শব্দটির সাথে অতি পরিচিত যাকে বলে শনির দশা, যে জাতক বা জাতিকার রাশিতে এই শনির দশা পড়ে তাঁদের জীবন অত্যন্ত কষ্টকর হয়ে ওঠে।
তাই আসুন জেনে নিই শনি চালিশা পাঠ করার নিয়মাবলী গুলি সম্পর্কে। প্রত্যহ সকালে প্রাত্যহিক কাজকর্ম ও স্নান করে সেরে একটি কাঠের আসনের উপর কালো রংয়ের কাপড় বিছিয়ে নিতে হবে এবং তার উপরে শনির চিত্র স্থাপন করতে হবে। তবে সচরাচর আমাদের বাড়িতে শনিদেবের কোন মূর্তি বা চিত্র পাওয়া যায় না।
সেক্ষেত্রে একটি সুপুরি নিয়ে তার দুই পিঠে শুদ্ধ ঘি ও তেলের প্রদীপ জ্বালাতে হবে। তারপরে সম্পূর্ণ ভক্তি ভরে শনি চালিশা পাঠ করতে হবে। শুধুমাত্র চালিকা পাঠ করলেই হবে না নিজেকে খারাপ কাজ এবং খারাপ কথা বলা থেকেও বিরত রাখতে হবে। কালো তিল সরষের তেল কালো ছাতা কালো জুতো কালো কম্বল প্রভৃতি জিনিস শনিবারে পাঠ করতে আবশ্যক।
আরো খবর: ফিল্ম করতে বনি সেনগুপ্ত কত টা’কা নেন? ফাঁ’স নায়কের পারিশ্রমিক অ’ঙ্ক
তাহলে সহজেই বড় ঠাকুরের কৃপা আপনার আমার জীবনে বর্ষিত হবে। শনির কুদৃষ্টি থেকে আমরা রেহাই পেতে পারি কারণ আমরা সকলেই জানি শনির দৃষ্টি অত্যন্ত প্রখর। জ্যোতিষ শাস্ত্র নবগ্রহের মধ্যে সবথেকে উত্তম স্থান শনি দেবতার স্থান, তাই তাঁকে সর্বদা তুষ্ট রাখাই আমাদের কর্তব্য।