সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

ব্যাংকের ১১ টি শূন্যপদে নি’য়ো’গ ১৯ জন, ফের দু’র্নী’তি’তে না’ম জড়ালো শাসকদলের

রাজ্য শুধুমাত্রই দুর্নীতি ঘটে চলেছে একের পর এক আর দুর্নীতি ঘটলেই বারবার নাম জড়িয়ে যাচ্ছে শাসক দলের। শিক্ষক নিয়োগ অথবা খাদ্য দপ্তরে নিয়োগ, সবেতেই দুর্নীতির প্রসঙ্গে বারবার অস্বস্তিতে পড়ে যাচ্ছে শাসক দল।

তবে এবার এমন একটি ঘটনা ঘটে গেল যার জন্য শুধুমাত্র রাজ্যবাসী কেন, চোখ কপালে উঠে গেল বিরোধী শিবিরের। ঘটনার সূত্রপাত দক্ষিণ দিনাজপুর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের নিয়োগকে ঘিরে।

১১ জন শূন্য পদ থাকা সত্ত্বেও নামের তালিকা প্রস্তুত হলো ১৯ জনের। এই ১৯ জন ছাড়াও অতিরিক্ত তালিকায় নাম রয়েছে আরো ২১ জনের। ঘটনাটি সামনে উঠে আসার পর স্বাভাবিকভাবেই সোচ্চার হয়েছে বিরোধী দল বিজেপি।

আরো পড়ুন: ভারতকে কাছে টা’না’র মরিয়া চে’ষ্টা বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলির, ব্যাপারটা কি?

লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে। তাবেয়ী ব্যাংকের চেয়ারম্যান বিপ্লব খা জানিয়েছেন, এমন কোন দূর্নীতির অভিযোগ উঠেনি অথবা এমন কোন ঘটনা ঘটেনি।

সম্প্রতি দক্ষিণ দিনাজপুর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের পিয়ন পদে নিয়োগের জন্য ১৯ জনি নামের তালিকা এবং অতিরিক্ত ২১ জনের নামের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল।

আগামী 8 তারিখ থেকে তাদের কাজে বহাল করা হয়েছিল। কিন্তু মাসখানেক আগে যে বিজ্ঞপ্তি ঘোষণা করা হয়েছিল সেখানে দেখা গিয়েছিল, ওই ব্যাংকে পিয়ন পদে ১১ টি শূন্যস্থানের উল্লেখ করা হয়েছিল।

তাহলে কিভাবে বাড়তি মানুষগুলোর নিয়োগ সম্ভব হলে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সকলেই। তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বিজেপির তরফ থেকে।

আরো পড়ুন: পঞ্জিকা অনুযায়ী ১৫৬৩ বছর পর এপ্রিল মা’সে মহাযোগ ঘ’ট’ছে, দুর্দান্ত লা’ভ হবে এই ৪ রাশির

সেই পরীক্ষায় সরাসরি নিয়োগের জন্য ১৯ জনের নাম প্রকাশিত করা হয়েছিল, অতিরিক্ত ছিল আরো ২১ জনের নাম। ওই নাম গুলিতে তৃণমূল নেতাদের আত্মীয় পরিজনদের নাম রয়েছে বলে দাবি করেছে বিজেপি। শুধুমাত্র বিরোধীদল নয়, একজন অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীও একই কথা বলেছেন।

তিনি বলেছেন, গতকাল দক্ষিণ দিনাজপুর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের পিয়ন পদে সফল পরীক্ষার্থীদের নামের লিস্ট বেরিয়েছে যেখানে ১৯ জনের নাম রয়েছে।

সেই নামের মধ্যে বেশিরভাগ সুযোগ পেয়েছে শাসকদলের নেতাকর্মী এবং তাদের আত্মীয় পরিজনরা। পুরো ব্যাপারটি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা শাসক।